ইসকনের অবাক করা তথ্য: গোপন প্রভাব এবং আসল চেহারা

ই সকন ISKCON যা The International Society for Krishna Consciousness নামে পরিচিত, একটি উগ্র সাম্প্রদায়িক সংগঠন। এটি ১৯৬৬ সালে আমেরিকার নিউইয়র্কে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং এর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন ‘অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ’। সংগঠনটির মূল উদ্দেশ্য হল মধ্যযুগের চৈতন্যদেবের অনুসরণ করা এবং বিশ্বব্যাপী শ্রীকৃষ্ণের পূজার প্রচলন করা। তবে ইসকনের কার্যক্রম এবং দৃষ্টিভঙ্গি সনাতন হিন্দু ধর্মের মূল ধারার সাথে অনেক ক্ষেত্রেই সাংঘর্ষিক। ইসকনের উদ্ভব এবং লক্ষ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য আপনি তাদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট এখানে ভিজিট করতে পারেন। ইসকন ও মূল ধারার হিন্দুদের মধ্যে বিরোধ ইসকনের সৃষ্টির সময় থেকেই মূলধারার সনাতন হিন্দুদের সাথে তাদের বিরোধ সৃষ্টি হয়েছিল। ইসকন দাবি করে যে তারা শুধুমাত্র শ্রীকৃষ্ণের পূজা করবে এবং অন্য কোনো দেবতার পূজা করবে না, যদিও হিন্দু ধর্মের মূল দেবতা হলেন ব্রহ্মা, বিষ্ণু এবং শিব। এটি সনাতন হিন্দুদের জন্য একটি গুরুতর বিতর্কের বিষয়। এই নতুন ধরণের হিন্দু ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা স্বামী প্রভুপাদ, যিনি খ্রিস্টানদের চার্চে পড়াশোনা করেছিলে...